যেসব যন্ত্রাদি নেটওয়ার্ক এর উপড় ভিত্তি করে চলে সেগুলো সবই আলোর তরঙ্গ ব্যবহার করে তথ্য আদান প্রদান করে, আলো যখন কোনো উৎস হতে ফলিত হয় তখন তরঙ্গ আকারে ফলিত হয়, আমরা মানুষ ৪০০ থেকে ৭২০ নেনোমিটার পর্যন্ত আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বা আলো দেখতে পাই, একটি সাপ আকাবাকা হয়ে চলার সময় যে ভাজ তৈরি করে তার সাথে আলোর তরঙ্গকে কল্পনা করা যাক, আলো ফলিত হওয়ার সময় প্রতি সেকেন্ডে যতগুলো পূর্ণ্য তরঙ্গ সৃষ্টি করে তাকে ফ্রিকোয়েন্সি বলে, তরঙ্গ যখন দুইবার বাক নিয়ে এগোয় সেই বাকের মাঝে যতটুকু দুরত্ব সৃষ্টি হয় তাকে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বলে, যাকে ন্যনোমিটার দ্বারা প্রকাশ করা হয়,
আলোর তরঙ্গ
আলোর গতি
আলোর রং |
বস্তুুর রং ধারণ |
0 Comments